শনিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯

।। কবিতা : রত্নদীপা দে ঘোষ ।।





কালচক্রযান

কে যেন এগিয়ে। দীর্ঘপাড়ি পথ এক গেলাস। শরবন। স্ফটিকের বরাত ভেঙে কে
যায়, হরিয়াল ঘুঙুরের চবুতর তলায়। ফিরেই বা আসে। কে ভ্রমরগঞ্জের হাতছানি।

যশোতীর্থ কাহার।
কে বালুচর। চরৈবতির দুর্গ।
সবরমতীর আভাস। তদ্ভব কার সন্ধি। বিষাদ- সমাস। তামাটবরণ।
পুরাতনী মতিভ্রম। দোলানো কেশর। কার মেরুকথন নিভুপ্রবণ।
কাকে হতে হবে পার। আধখানা গনগনে, কয়েক পশলা ছাপোষা তটস্থ।


এ এক প্রান্তিক

উবু আকাশের পাথুরে। আটপৌরে। বিকেলদিগন্তলীন।
বিদিকের ধরণীচিহ্ন। অকাতরের রোদ ফেটে। কৌশিকী নীরব।
দাহবেশ শেষ হলে। সমর্পণ করিও। লীলাক্ষেত। জলসেচের বাঁক।
হ্রদ-রহস্য। হিসেবের অঙ্ক, পাণিনি।

লেলিহ কিছু খুচরো। গুছিয়ে রেখো। মেঠোমঠ, হলদে চাবিফুল।
সবুরের কোষ। গোছানো থাক মেওয়াময়। সুসময়। ফিঙে হাল্কা সন্তানসম। কিছু ধুকপুক।

1 টি মন্তব্য:

  1. আহা কবি, আহা সম্পাদক!!
    ইহা কেমনে কবিতা বুঝাইয়া বলিবে কে তাহা। বাস্টার্ড বকয়াজ যত।

    উত্তরমুছুন