পেয়ালা
৫৫। এই দর্শনে চাকা আছে। ভুয়োদর্শন নহে। আলো এবং লুকোচুরির
গল্প। এমন কি অনন্তেরও হইতে পারে। বৃষ্টির। সমবায়ের। কাহার যে কোথায় অঞ্চল! বলিতে
পারি, আবার না-ও। যেমন পাখিদুটির মুখ ছিল সান্ধ্যভাষায়। আমার চলন কেবল ভয় হইতে
ভয়ের ঘরে। টুকি শব্দেই ভ্রমবশত স্নানঘরে। সরস্বতী স্নানরতা। আর? তাৎক্ষনিক একটি
অলিভপাতা মনে পড়ে। অথচ ভয় তাহাকে ঘিরিয়া ঘিরিয়া লেলিহান। আর
৫৬। জলের অভ্যন্তরে এই অপ্রকাশ। বড় অভূত এবং লোকায়ত। ইহাকে
মূর্তি ভাবিতে পারি, উজ্বল
উদ্ধার। ভয়। গূঢ কোন কষ্ট। দেশভিন্ন নির্বিকার মাটিতে। বরফ হইতে দ্রুত ছুরি। তেল।
উদ্ধারের আকাঙ্ক্ষা। মশারির অভ্যন্তর এত কথা বলে না। দৈনন্দিন বিনিময় জানে।
কিঞ্চিৎ আপেল এবং শীৎকার। বিপ্লবের পরবর্তী লোকালয়ে ইহা প্রচলিত এবং গ্রাহ্য।
রেললাইন, সামান্য টগর, ধুতরো বড় আনন্দের সেইখানে
১ থেকে ৫৪ পড়তে পাইনি , এটুকুই ভাল না লাগা । কবি সবসময়ই রহস্যকে শরীর দেন ।
উত্তরমুছুন