আমার
মৃদু হাসির রহস্য
কাতর
ভাদ্রের ফসল-শুকানো রৌদ্র তখন আমার গায়ে পড়েছিল।
তার
গায়েও। সে ঝুঁকে দেখছিল – আমার এই অশেষ
মৃদু
হাসির উৎস বা রহস্য থেকে অদূরে একটি নিশানা
পাখি
ও হঠাৎ স্থিরচিত্রের ঝলকানি ভেসে আসছে।
যেন
প্রবল সাঁতারে গর্ভবতী হয়ে পড়েছে জল
আমার
চোখের। কেউ তাকিয়ে থাকলেই
নিজেকে
আমার এখন প্রকৃতি মনে হয়। মনে হয়
শিকড়
একটা মুহূর্তের ঠিকানা শুধু যা সোজা মাটির নীচ অবধি গিয়েছে।
পাথর
থেকে চুঁইয়ে পড়া জল জমতে থাকে
মাটির
বহুস্তরের প্রস্তাবনার নীচে। তারপর একদিন
প্রবল
চাপ। আমার মৃদু হাসির রহস্য এই যে –
প্রস্রবনের
উপরোক্ত ব্যাখ্যার অতীতে একটুকরো অন্ধকার থেকে যায়।
কেউ
বলে দেয়নি। আমার ভিতরে শ্বাসমূলের প্রায় একটি সংসদ আছে।
শব্দ
আসে শব্দ আসে
আমি
সারাদিন শব্দে থাকি
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন